এই দেশের শেকড় কৃষি তাই কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন এই দেশের উন্নয়ন।
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/106489651_986911428411090_6997008487082730948_n.jpg)
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/117598246_1018483478587218_4428842741774892970_n.jpg)
বাংলাদেশের কৃষি
বাংলাদেশে কর্মসংস্থানের সবচেয়ে বড় খাত হচ্ছে কৃষি। ২০১৮ সালের বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমীক্ষার তথ্যমতে, এটি মোট শ্রমশক্তির ৪০.৬ ভাগ যোগান দিয়ে থাকে এবং দেশের জিডিপিতে এর অবদান ১৪.১০ শতাংশ।[১] দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে যেমন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র দূরীকরণ, মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং খাদ্য নিরাপত্তায় এই খাতের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
বাংলাদেশের জনগনের একটা বিশাল অংশ তাদের জীবনধারণের জন্য কৃষির উপর নির্ভর করে। যদিও ধান ও পাট এখানকার প্রধান ফসল তা সত্ত্বেও গমের বৃহত্তর গুরুত্ব রয়েছে। উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে চায়ের চাষ হয়ে থাকে। উর্বর জমি ও পানির প্রাচুর্যতার কারণে বাংলাদেশের অনেক অঞ্চলে বছরে তিন বার ধান উথপাদন ও চাষাবাদ হয়ে থাকে। প্রতিকূল আবহাওয়া সত্ত্বেও অনেকগুলো কারণে বাংলাদেশের শ্রমনির্ভর কৃষিতে খাদ্য উৎপাদনে উন্নতির মাত্রা অর্জিত হয়েছে। কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও সেচ, সারের সর্বোত্তম ব্যবহার ও সরবরাহ এবং গ্রামীণ মানুষকে ঋণের আওতায় আনা। ২০০০ সালে চালের উৎপাদন পরিমাণ ছিল ৩৫.৮ মিলিয়ন মেট্রিক টন, যা বাংলাদেশের প্রধান ফসল। ২০০৩ সালে ধানে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক যেমন গ্রানুলার কার্বোফুরান, সিনথেটিক পাইরোথ্রোইডস এবং ম্যালাথাইওন ইত্যাদির দেশীয় ব্যবহার ১৩০০০ টন ছাড়িয়ে যায়।[২] কীটনাশক শুধু পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরুপ নয় বরং দরিদ্র চাষীর জন্য বাড়তি খরচের বোঝা হিসেবে দেখা দেয়। ধানে কীটনাশকের ব্যবহার কমাতে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট বিভিন্ন এনজিও এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে কাজ করে যাচ্ছে।[৩]
ধানের সাথে তুলনা করলে দেখা যায় যে, ১৯৯৯ সালে গমের উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ১৯ মিলিয়ন মেট্রিক টন। বাড়তি জনসংখ্যার চাপ উৎপাদনের ধারাকে ক্রমাগত বাঁধাগ্রস্ত করছে যা খাদ্য স্বল্পতা তৈরীর জন্য দায়ী, গম যার অন্যতম। বৈদেশিক সাহায্য ও বাণিজ্যিক আমদানি এই ঘাটতি পূরণ করছে।[৪] বেকারত্ব একটি প্রবল সমস্যা এবং বাংলাদেশের কৃষিখাতে উদ্বেগের অন্যতম একটি কারণ। ভবিষ্যতের সরকারগুলোর জন্যে কর্মসংস্থানের বিকল্প উৎস খোঁজা একটি জটিল সমস্যা হিসেবে দেখা দিবে বিশেষ করে ভূমিহীন চাষীদের নিয়ে যারা গ্রামীণ শ্রমের অর্ধেকের যোগানদাতা।
নিজ অর্থায়নে কৃষকদের নিয়ে মাঠ পযার্য়ে আলোচনা করছেন ড. সেলিনা রশিদ
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/1-2.jpg)
নিজ অর্থয়নে মাঠ পর্যায়ে আলোচনা সভা
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/2-2.jpg)
বিভিন্ন ইউনিয়নে কৃষি স্কুলে গিয়ে বীজ বিতরন
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/3-2.jpg)
কৃষকদের কৃষি স্কুলে ড. সেলিনা রশিদ
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/5-2.jpg)
কৃষকদের পরিবারের সাথে কৃষকদের ফসল কাটার পর ওদের সাথে ড. সেলিনা রশিদ
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/6-2.jpg)
বিষ মুক্ত সবজি চাষ করার জন্য আলোচনা করছেন ওদের সাথে ড. সেলিনা রশিদ
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/4-2.jpg)
বিষ মুক্ত সবজি চাষ করার জন্য আলোচনা করছেন ওদের সাথে ড. সেলিনা রশিদ
নিজ ছাদ বাগানে ড. সেলিনা রশিদ
বিভিন্ন সবজির গুনাগুন নিয়ে ড. সেলিনা রশিদের প্রকাশিত গ্রন্থ সমূহ :
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/17-1.jpg)
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/16-1-796x1024.jpg)
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/15-1-796x1024.jpg)
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/14-1-796x1024.jpg)
বিভিন্ন সময়ে কৃষকদেরকে উৎসাহিত করার জন্য তিনি নিজে মাঠে কাজ করে থাকেন
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/18-1024x731.jpg)
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/19.jpg)
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/20-1024x731.jpg)
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/৭৯৮৭.jpg)
কৃষি মেলায় এবং বৃক্ষ চারা বিতরনে ড. সেলিনা রশিদ
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/2-3.jpg)
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/5-3-1024x731.jpg)
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/4-3-1024x731.jpg)
![](https://www.salinarashid.com/wp-content/uploads/2021/06/1-3-1024x731.jpg)
কৃষি এলবাম:
অরণ্যচারী ও যাযাবর জনগোষ্ঠীকে আধুনিক সমাজ স্রোতে যুক্ত করেছিল কৃষি। প্রথমদিকে কৃষি ছিল বন-জঙ্গল ঘুরে ঘুরে ফসল সংগ্রহ ও পশু-পাখি শিকার করে জীবিকা নির্বাহ। পরে যখন গুহাবাসী দেখলো ফসলের বীজ থেকে নতুন ফসল জন্মে এবং সে ফসল থেকে অনুরূপ ফলন পাওয়া যায়, বন্য পশু-পাখি পোষ মানে- তখনই মূলত আধুনিক কৃষির সূচনাকাল। প্রথমদিকে কৃষকরা জমিতে কৃষিকর্ম …